উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য অতিথিবৃন্দ ও কর্মীবৃন্দরা, প্রথমে অতিথিদের ফুলের তোড়া দিয়ে সম্মানিত করেন এরপর প্রদীপ প্রজ্জলনের মাধ্যমে এই এক্সিবিশনের শুভ সূচনা করেন,।
মৃনাল কান্তিবাবু বহুদিনের সক এক্সিবিশন করার, কিন্তু উচ্চপদে চাকুরী করার সুবাদে তিনি এই ছবি আঁকা ভুলেননি ,কাজের ফাঁকে যখনই সুযোগ পেয়েছেন একটা পেন ও অফিসের কালি নিয়ে শুরু করে দিতেন ছবি আঁকা, প্রায় আড়াইশো থেকে ৩০০ ছবি তিনি এই চাকরির সুবাদে এবং চাকরির ফাঁকে, হাজার কাজের মধ্য থেকে সময় বের করে এঁকেছেন এবং আজকে প্রথম এক্সিবিশন করে মানুষের সামনে তাক বানিয়ে দিলেন, যে একটা পেন আর অফিসের কালি দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা যায়, আর দর্শক রাও এই ছবি দেখতে এসে অবাক হয়ে গেলেন ,সত্যিই যে কোন বস্তু দিয়ে বা যে কোন জিনিস দিয়ে যে এই ধরনের ছবি আঁকা যায় ,কোন রং তুলি না নিয়ে, আজ যদি এই প্রদর্শনী টা না দেখতাম হয়তো আমাদের অনেক আফসোস থেকে যেত, আমরা মৃনাল কান্তি বাবুকে ধন্যবাদ জানাই ,তাহার এই প্রচেষ্টা এবং উদ্যোগকে, উনি আরো এগিয়ে যাক এবং দিকে দিকে ছড়িয়ে দিক ,তার এই বার্তা ছবির মধ্য দিয়ে, … মৃণাল কান্তি বাবু জানান দুটি বছর করোনার প্রকোপ থাকলেও, আমি বাইরে চাকুরী করতে করতেও বহু ছবি চেষ্টা করেছি আঁকার, আর সেগুলোই এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে তুলে ধরেছি, তবে আমার শেষ একটা ইচ্ছা, চাকুরী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর কিছু ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের নিজে হাতে শেখানোর।