এবং বডিটিকে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে, যারা এই কর্মকাণ্ডে যুক্ত,সেই দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা করছেন, সেই সকল দোষীদের শাস্তির দাবিতে এবং মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে এই ধর্ণামঞ্চ। ধর্ণামঞ্চে উপস্থিত ছিলেন , পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, প্রাক্তন বিধায়ক তাপস রায়, প্রতাপ ব্যানার্জি, জয়ন্ত রায় ,
ইন্দ্রনীল খান, রুদ্রনীল ঘোষ, তমান্ন ঘোষ, ডক্টর সুনিত দাস, সহ বিভিন্ন রাজ্যের প্রতিনিধি বিধায়ক ও সংসদরা এবং দলের কর্মীরা, তাদের ধর্ণামঞ্চের মূল উদ্দেশ্য মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই, তাহারা বলেন এখনো সময় আছে বাংলার মানুষের কথা ভাবুন, আর সম্মান নিয়ে পদত্যাগ করুন, জনগণ বুঝতে শিখেছে, আর কেউ ছেড়ে কথা বলবে না,
অনেক লুটপাট হয়েছে আর না, অনেক খুন খারাপই করেছেন, আর মেনে নেবে না। আপনার এক একটি মিথ্যে কথা জনগণ ধরে ফেলেছে, শুধু তাই নয়, আপনি যে সকল মিথ্যা ভাবে ধামাচাপা দিয়ে দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা করেছেন আর আপনি পারবেন না, আজ নগরপাল সব ফাঁস করে দিয়েছে , নিজের মুখে বলেছেন প্রতিটি প্রমাণ রয়েছে,
যা কিছু বলা হয়েছে সব মিথ্যা, শুধু খুন ধর্ষণই নয়, আপনি আপনার প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে নষ্ট করে তছনচ করে ফেলেছেন, ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছেন। আপনার সরকারি হাসপাতালে যেভাবে একটা ভবিষ্যৎকে নষ্ট করেছে,
যারা সকলকে সেবা দেয়, একটা জুনিয়র পড়া ডাক্তারকে ডিউটিরত অবস্থায় আপনার লোকেরা যেভাবে খুন করেছে, তাদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত এবং আপনার পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত, আমরা এই ধর্ণামঞ্চ চালিয়ে যাব,
আন্দোলন করবো, আজ হাসপাতালগুলো নিয়ে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়েছে, দুষ্কৃতীদের আড্ডা খানা হয়ে পড়েছে, অথচ প্রশাসন নির্বিকার, আমরা দেখতে চাই আমাদের সদস্যদের উপর কত আপনি অত্যাচার করতে পারেন। আমরা এর শেষ দেখে ছাড়বো