আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য ও জামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা শহিদুল ইসলাম (৩৫)। সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানীয় পত্র পত্রিকায় তার বিরুদ্ধে জামাত-শিবির, বিএনপির দালাল ও সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে সংবাদ ছাপা হয়। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায় তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। বিরোধী দলীয় কিছু মানুষ তার বিরুদ্ধে এমন জঘন্য ষড়যন্ত্র করেছে। সংখ্যালঘু নির্যাতনে যাদের নাম গণমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়, তাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, শহীদুল সম্পূর্ণ নির্দোষ। বরং সামাজিক ও ধর্মীয় উৎসবে সবাই এক সাথে মিলে মিশে কাজ সম্পন্ন করে। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তৎকালীন সংবাদ প্রকাশের ব্যাপারে তারা কিছুই জানেন না। তারা জানান শহিদুলের কোন শত্রু পক্ষ এমন কাজ করতে পারে। এ ব্যপারে ভুক্তভোগী শহিদুল ইসলাম বলেন, আমি ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের সদস্যপদ গ্রহণ করি।
২০২১ সালে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যানের নির্বাচনী এজেন্ট ছিলাম। কিন্তু দুষ্কৃতিকারী চক্র আমাকে জামাত-শিবির ও বিএনপির মিথ্যা অপবাদ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় গণমাধ্যমে প্রচার করে। এই প্রচারে, এবং শত্রুর প্ররোচনায় আমি ৬২ দিন কারাভোগ করি। এ সময় তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপ-প্রচারকারীদের আইনের আওতায় আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ ব্যাপারে জামপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান হাজী মো. হুমায়ুন কবির বলেন, শহিদুল ইসলাম ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত। সে শত্রুপক্ষের প্ররোচনায় (৬২) দিন কারাবরণ করে। সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন নেতা-নেত্রীরা তার জামিনের ব্যাপারে সুপারিশ করেন। শহিদুল ইসলাম ২০২১ সালে নৌকা মনোনীত চেয়ারম্যানের নির্বাচনের তার নির্বাচনী এজেন্ট ছিলেন। শহিদুল ইসলাম একজন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান এবং সে আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য।