বৃহস্পতিবার ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রাত ১:০৪
শিরোনামঃ
Logo ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি আহত Logo বাংলাদেশকে ১০০ মেট্রিক টন খেজুর উপহার দিলো সৌদি আরব Logo খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ে  জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উৎযাপন Logo সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা Logo রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে কর্মশালা যাত্রাবাড়ী থানা বিএনপির Logo কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা- দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে। Logo জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধনকে পাসপোর্টের মূল ভিত্তি ধরে -পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়নের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না Logo আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণের অভিযোগে কর্মীকে আটক Logo যশোরের শার্শা উপজেলায় পাওনা টাকা চাওয়ায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা Logo কৃষি জমির মাটি কাটার দায়ে ইট ভাটার মালিক পক্ষের ব্যক্তিকে লাখ টাকা জরিমানা

শরীয়তপুরে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যু -ভাঙচুর চলায় বিক্ষুব্ধ জনতা

nagarsangbad24
  • প্রকাশিত: আগস্ট, ৩০, ২০২৪, ৮:৫৯ অপরাহ্ণ
  • ৯৭ ০৯ বার দেখা হয়েছে

       
 
  

 

 

 

শরীয়তপুরে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যু -ভাঙচুর চলায় বিক্ষুব্ধ জনতা।

 

শরিয়তপুর প্রতিনিধি।। শরীয়তপুরের ডামুড্যায় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগে উঠেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ আগসট) রাতে উপজেলার হ্যাপি ক্লিনিকে এ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। রোগীর স্বজনরা জানান, বুধবার (২৮ আগস্ট) দিনগত মধ্যরাতে প্রসব বেদনা ওঠে পূর্ব ডামুড্যা এলাকার আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী আকলিমা বেগমের। পরে তাকে ডামুড্যা বাজার এলাকার হ্যাপি ক্লিনিকে নিয়ে আসেন স্বজনরা। এসময় হাসপাতালটিতে চিকিৎসক না থাকলেও সিনিয়র নার্স সোহানা রোগীকে ভর্তি নেন। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে একটি ছেলেসন্তান জন্ম দেন আকলিমা। জন্মের কিছুক্ষণ পর নবজাতক অসুস্থ হয়ে পড়ে। মা আকলিমারও শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরে সকাল ৯টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান ক্লিনিকের কর্তব্যরত চিকিৎসক।

 

পরে দুপুরে নবজাতক ও রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আকলিমা। এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষের অবহেলার অভিযোগ তুলে রাতে হাসপাতালটিতে ভাঙচুর চালান রোগীর স্বজনরা। আকলিমার ভাই কাউছার অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার বোনকে যখন হাসপাতালে নিয়ে আসি তখন কোনো চিকিৎসক ছিল না। তারা চিকিৎসক ছাড়াই রোগী ভর্তি নেন। আমরা বারবার চিকিৎসকের কথা জিজ্ঞেস করলে ক্লিনিকের পরিচালক আমার সঙ্গে বাজে আচরণ করেন। একপর্যায়ে চিকিৎসক এসে আমার বোনের অবস্থা দেখে ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। পরে আমার ভাগিনা আর বোন দুজনই মারা যায়। এসব কিছু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’ জানতে চাইলে হাসপাতালটির পরিচালক আব্দুর সাত্তার বলেন, ‘রোগীর ভর্তির ব্যাপারে সিনিয়র নার্স আমাদের কিছু জানায়নি। সকালে বাচ্চা প্রসবের পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ দেখে আমাদের জানায়। পরে চিকিৎসক দ্রুত ঢাকায় পাঠিয়ে দেন।’ এ বিষয়ে ডামুড্যা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমারত হোসেন বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। এসে দেখি ক্লিনিকের নিচতলা ভাঙচুর করেছেন রোগীর স্বজনরা। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শেখ মোস্তফা খোকন বলেন, অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখবো। তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। তদন্তে গাফিলতির সত্যতা পেলে দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিভাগের আরও খবর...

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭  

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭  
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | নগর সংবাদ
Design & Developed BY:
ThemesCell