আবুল কালাম শিকারীপাড়া, লালমাই কুমিল্লা জেলার মৃত আঃ হকের ছেলে। বর্তমান নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি পশ্চিম পাড়া এলাকার বাসিন্দা, ভূমিদস্যু হাসান হাসান সি ৫৭২ মিজমিজি পশ্চিম পাড়া মাদ্রাসা রোড মৃত মোঃ মুকবুল হোসেনের ছেলে।
আবুল কালাম ভূমিদস্যু হাসানের সঙ্গে ব্যবসায়ী কাজে পরিচিত হয়, টাকার প্রয়োজন হাসান নিজ বসতি বাড়িটি বিক্রিয়ের সিদ্ধান্ত নিলে আবুল কালাম বাড়ি কিনবার মত প্রকাশ করলে কালাম ও হাসান নিজেদের মধ্যে বাড়ির মুল্য ১ কোটি টাকা নির্ধারন হয়। বাড়ি টির জায়গার পরিমাণ ৬ শতাংশ তফসিল মৌজা খতিয়ান নং সি,এস ৭৯৪,এস, এ১০৮৭,
আর,এস ১৬১৬, দাগ নং- সি,এস ও এস, এ ২২১১, আর,এস ১৫৯৩ নং দাগে মোট নাল ও বাড়ী ভুমি ৫০ শতাংশ এবং পশ্চিমাংশে ১৮ শতাংশ হইতে বাড়ী ভূমি ০৬ শতাংশ অর্থাত ৪৮০০ বর্গফুটের আয়তনের দোতলা দালান ৫২ লক্ষ টাকা রেষ্ট্রি বায়না করেন।
সেই তারিখ থেকে শুরু করে ১ বছর মেয়াদে ৯ মাস বাড়ী ভারার টাকা হাসান কালাম কে বুজিয়ে দিয়ে আসে । ১ বছর রেষ্ট্রি বায়নার মেয়াদ শেষ হবার তিন মাসের আগেই কালাম বাড়ী টি বাকি ৪৮ লক্ষ টাকা নিয়ে হাসানের সঙ্গে বসলে হাসান বাড়ী টি দিতে অশিকার করলে কালাম বিভিন্ন ভাবে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে শালিসি বৈঠক বসেন এতে করে কোনো প্রকার উপর্কৃত না হয়ে আইনি সহায়তা নিতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা অভিযোগ দায়ের করেন তাতেও কোনো প্রকার সমাধানের ভিত্তি খুঁজে না পেয়ে কোর্টে মামলা করলে কোর্ট থেকে মামলার রায় কালামের পক্ষে যায়। এতেও কালাম রেষ্ট্রি বায়না করা বাড়ী বা টাকা কোনটাই না পেয়ে হতাশায় জীবন কাটাচ্ছেন।
আমার বাড়ীর লোকজন আমার কোনো খোঁজ না পেয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় নিখোঁজ জিডি করেন। আরিফ ও বাকি ৪ জন আমাকে কোথাও নিয়ে যে কয়দিন রেখেছে ততদিন আমাকে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে রাখতেন এবং আমাকে পায়ে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। আরিফ থানায় জিডি করার বিষয় টি জানতে পেয়ে আরিফ ও তার সহযোগীরা আমাকে ০৭-০৯-২০২২ ইং তারিখে মিজমিজি গিয়াসউদ্দিন স্কুলের পাশে আনুমানিক ভোর ৪টার দিকে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
স্থানীয় লোকজন আমাকে দেখে আমার বাড়ীতে খবর দিলে আমার বাড়ীর লোকজন এসে আমাকে খানপুর হাসপাতালে নিয়ে কিছুটা সুস্থ করে বাসায় নিয়ে আসেন। আমি স্বাভাবিক সুস্থ হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় যথাক্রমে হাসান,হাসানের স্ত্রী, আরিফ ও সিদ্দিকুর রহমানের নামে ১ টি অভিযোগ দায়ের করি।